
বিসিএস কনফিডেন্স
বাংলাদেশে প্রতিবছর স্নাতক শেষ করা লক্ষাধিক তরুণ-তরুণী সরকারি ও বেসরকারি চাকরির স্বপ্ন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করে। সঠিক গাইডলাইন ও কাঠামোবদ্ধ প্রস্তুতির জন্য তারা নানা প্রতিষ্ঠানের দ্বারস্থ হয় এবং অনেক অর্থ খরচ করে। কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগই সীমিত থাকে ঢাকায় কিংবা বিভাগীয় শহরে। ফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা সরাসরি সেই সুযোগ পান না।
তারপরও বাস্তবতা হলো—কোর্স ফি অত্যধিক, আর পড়াশোনার মান প্রত্যাশিত পর্যায়ে না থাকায় অনেক চাকরি প্রার্থীর কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। সরকারি চাকরির স্বপ্ন অনেক সময় অপূর্ণ থেকে যায়।
এমন পরিস্থিতিতে বিসিএস কনফিডেন্স এক যুগান্তকারী সমাধান নিয়ে এসেছে। অজপাড়াগাঁ হোক বা ঢাকা শহর—দেশের যেকোনো প্রান্তে বসেই বিসিএস, ব্যাংক জব, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষক নিবন্ধন বা ১১-২০ গ্রেডসহ সকল চাকরি পরীক্ষার গোছানো প্রস্তুতি নেওয়া যাচ্ছে এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে।
আমাদের কার্যক্রম
জুম লাইভ ক্লাস: ক্লাসের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় তথ্য ও বিষয়ভিত্তিক আলোচনা।
অ্যাসাইনমেন্ট ও ফিডব্যাক: শিক্ষার্থীদের একাডেমিক প্রস্তুতির মতো কাঠামোবদ্ধ প্রশিক্ষণ।
প্রশ্ন সমাধান সেশন: ফেসবুক লাইভ ও জুমের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক সমস্যার সমাধান।
এক্সক্লুসিভ লেকচার শিট: কুরিয়ারের মাধ্যমে হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়।
এভাবে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে পারে, ঠিক যেন তারা একাডেমিক পরিবেশে পড়াশোনা করছে।
বিনামূল্যে ও প্রিমিয়াম সুবিধা
ফ্রি সাপোর্ট: ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে হাজারো শিক্ষার্থী পাচ্ছে দিকনির্দেশনা।
অ্যাডভান্সড প্রস্তুতি: বিসিএস কনফিডেন্সের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে রয়েছে আরও সমৃদ্ধ কনটেন্ট ও রিসোর্স।
👉 বিসিএস কনফিডেন্স—প্রস্তুতির নতুন নাম, স্বপ্নপূরণের সঠিক দিকনির্দেশনা।
Mission
বিসিএস কনফিডেন্স প্রতিযোগিতামূলক চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য একটি অনন্য ও বিশ্বস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার মানোন্নয়ন, গবেষণা এবং জ্ঞান বিস্তারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা হয়। চাকরি প্রত্যাশীদের কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জনে প্রতিষ্ঠানটি নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ, শিক্ষার্থীর সাফল্যই হলো বিসিএস কনফিডেন্স-এর প্রকৃত সাফল্য।
Vision
বিসিএস কনফিডেন্স-এর লক্ষ্য শুধু চাকরির প্রস্তুতি নয়; বরং শিক্ষার আলো ছড়িয়ে সমাজের সার্বিক উন্নয়ন, প্রতিভার বিকাশ এবং একটি উন্নত, বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে অবদান রাখা।